কোন এক স্নিগ্ধ বৃষ্টি ভেজা সকালে চায়ের কাপে চুমুক জানালার বাইরে রিমঝিম, রিমঝিম! পত্রিকা থেকে সবে মাত্র চোখ সরলাম! তুমি এলে হঠাৎ! একেবারে কাক ভেজা হয়ে, এলো চুলে,কপালে লাল টিপ
পড়ন্ত বিকেলে মেঘ যখন বাড়ি ফেরবার পথে, আকাশ টা যেন মুখটি কালো কারে আছে অঝর ধারায় কেদেই চলছে!! আমার হাতে রবি ঠাকুরের শেষের কবিতা তুমি এলে হঠাৎ! মনে হল আমি দেখলাম, শেষের কবিতার লাবণ্য ! না!! না!!! এ যে দেখছি নাটোরের বনলতা সেন! তুমি এলে হঠাৎ!
রাতের তারাগুলো যখন ধরনীকে আলোকিত করে, কামিনী, কাঠ মালতীর সৌরভ ছড়িয়েছে পুরো পৃথিবীতে! তুমি এলে...!! বৃষ্টিভেজা দিনে!! রহস্যময় সত্তায় যেখানে উপলব্ধি আছে, কিন্তু অস্তিত্ব নেই।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
বৃষ্টি ভেজা দিনে প্রিয়জনকে মনে পড়া মানুষের সহজাত স্বভাব৷ বৃষ্টির টাপুর টাপুর শব্দে মন যেমন আনন্দে ভরে ওঠে ঠিক তেমনি প্রিয়জনের স্বরুপ বা কল্পিত চিত্র ফুটে ওটে মনের ক্যানভাসে৷
এখানে কবি অপ্রাপ্ত প্রিয় মানুষটি তার সামনে সব সময় ধরা দেয়৷ কোন এক বর্ষা দিনে৷ কবি তাকে কখনো রবীন্দ্রনাথ এর শেষের কবিতার লাবণ্য ভাবে কখনো ভাবে নাটোরের বনলতা সেন৷ কিন্তু দিন শেষে সেই না পাওয়ার অপ্রাপ্তি থেকেই যায় যেটা কল্পনায় রয়ে যায়৷
২২ জুন - ২০১৯
গল্প/কবিতা:
২ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।